‘রাজনীতি একটি দামি শখ’— সুর...
ভারতের অভিনেত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য কঙ্গনা রানাউত ফের শিরোনামে এলেন রাজনীতি নিয়ে তার বিস্ফোরক মন্তব্যের কারণে। মাণ্ডি কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত এই সংসদ...
ছবি সংগৃহীত
পাকিস্তানি অভিনেত্রী ও মডেল হুমাইরা আসগরের মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য আরও ঘনীভূত হচ্ছে। অন্যদিকে করাচি পুলিশও তাদের তদন্তের পরিসর সম্প্রসারিত করেছে।
গত ৮ জুলাই করাচির ডিফেন্স এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে তার গলিত পচন ধরা মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি নিয়ে একদিকে যেমন শোকের ছায়া নামে, তেমনি জল্পনারও জন্ম দেয়।একই সঙ্গে বিচারের দাবি নিয়ে ঢেউ ওঠে বিনোদন অঙ্গন ও সাধারণ মানুষের মধ্যে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম সামা টিভিকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে ফ্ল্যাটটির মালিক মিরওয়াইজ খান জানান, হুমাইরা ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে ওই ফ্ল্যাটটি প্রতি মাসে ৪০,০০০ টাকা ভাড়ায় নিয়েছিলেন। ২০১৯ সালে চুক্তি নবায়নের কথা থাকলেও তার দাবি অনুযায়ী, হুমাইরা তা করেননি এবং ভাড়া বৃদ্ধিতেও সম্মতি দেননি।
মিরওয়াইজ খান বলেন, অভিনেত্রীর সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল খুবই সীমিত এবং তা কেবল হোয়াটসঅ্যাপেই সীমাবদ্ধ ছিল। হুমাইরা সর্বশেষ ২০২৪ সালের মে মাসের ভাড়া পরিশোধ করেছিলেন এবং তার স্ক্রিনশটও পাঠান হোয়াটসঅ্যাপে।
ফ্ল্যাট মালিক আরও বলেন, যদিও ২০২১ সালে একাধিকবার নোটিশ ও আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়, তবুও তিনি ফ্ল্যাট ছাড়তে রাজি হননি। এমনকি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে আদালতের আদেশ তার বিপক্ষে আসার পরও।
তিনি আরও জানান, বহুবার চেষ্টা করেও তিনি হুমাইরার সঙ্গে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন। প্রতিবেশীদের কাছ থেকেও ফ্ল্যাটে ঝগড়া ও বকেয়া মেইনটেন্যান্স ফি নিয়ে দুটি অভিযোগ পাওয়া গিয়েছিল। আদালতের রায় কার্যকর করার জন্য আবারও সিভিল কোর্টে যান তিনি। শেষপর্যন্ত এক ম্যাজিস্ট্রেটকে আদেশ বাস্তবায়নের জন্য পাঠানো হলে ফ্ল্যাটের ভেতরে হুমাইরার নিথর দেহ পাওয়া যায়—যা সবাইকে হতবাক করে দিয়েছে।
এসএ/সিলেট