সাইনাসের সমস্যায় কাঁচা মরিচ খাবেন
আবহাওয়ার মতিগতি ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। এই কাঠফাঁটা রোদ তো এই ঝুম বৃষ্টি। রোদ-বৃষ্টির এই সময়ে খুব দ্রুত ঠান্ডা লেগে যায়। আর সাইনাসের রোগীদের অবস্থা তো নাজেহাল হয়। এই...
ছবি সংগৃহীত
সন্ধ্যার নাশতা পরিবারকে প্রতিদিন কি খাওয়াবেন, এ নিয়ে গৃহিনীতের চিন্তার অন্ত থাকেনা। পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে সন্ধ্যায় প্রায়ই বাসায় মেহমান আসেন বা বাসার ছোট্ট সদস্যটিকে পড়াতে আসেন শিক্ষক, তাদের অপ্যায়নেও নানা কিছু বানাতে হয় কর্ত্রীকে। যেহেতু সন্ধ্যার নাশতা আর রাতের খাবারের মাঝখানে সময় খুব কম থাকে, তাই এ সময় এমন খাবার খাওয়া উচিৎ যা হালকা, পুষ্টিকর এবং হজমে সহজ হবে।
তাই বিকাল বা সন্ধ্যায় যে নাশতাই খান, সঙ্গে কিছু ফল রাখা যেতে পারে। আপেল, কলা, আঙুর, পেয়ারা, স্ট্রবেরি ইত্যাদি দিয়ে একটা প্লেট সাজিয়ে নিন। নানা রঙের ফলের সমাহার শিশুদের আগ্রহী করে তোলে।
হালকা স্যান্ডউইচ বা রোল জাতীয় খাবারও নাশতা হিসেবে বেশ মুখরোচক। স্যান্ডউইচ বানাতে ব্রাউন ব্রেড ব্যবহার করুন। এর সাথে সবজি আর হালকা প্রোটিন (ডিম, চিকেন, টোফু)। স্বাদের জন্য হালকা মায়োনেজ বা পনির ব্যবহার করতে পারেন। একইভাবে পরোটার ভেতরে হালকা তেলমশলার সবজি মায়োনেজ দিয়ে মাখিয়ে দিন।
সন্ধ্যার নাশতায় রাখতে পারেন নানা পদের স্যুপ। কম ঝাল মশলা দিয়ে সবজি স্যুপ, চিকেন ব্রথ স্যুপ সন্ধ্যার জন্য খুবই উপযোগী। এসব হজমে সহজ এবং রাতে হজমেও সাহায্য করে। সাথে থাকতে পারে সেদ্ধ ডিম, স্প্রাউটস সালাদ, হোমমেড গ্র্যানোলা বার বা ওটস কুকিজ।
দই বা যে কোনও স্মুদিও সন্ধ্যায় ভালো নাশতা হতে পারে। স্মুদি একটা স্বাস্থ্যকর খাবার। যে কোনও ফল দিয়ে আপনি সহজেই বানিয়ে নিতে পারেন। কলা, দুধ, মধু ব্লেন্ড করে কিংবা স্ট্রবেরি, দুধ, মধু ব্লেন্ড করে পরিবেশন করুন। বড়দের ক্ষেত্রে পরিবেশনের সময় এক দুই টুকরা বরফ মিশিয়ে দিতে পারেন। আর ছোটদের বরফ দিবেন না। এটি হজম সহজ এবং রাতের খাবারের ভার কমায়।
রাতের আগে ভারি ও তেলযুক্ত খাবার এড়ানো ভালো। মনে রাখবেন, নাশতা হালকা হলেও প্রোটিন ও ফাইবার থাকলে রাতে ক্ষুধা কম থাকে। বিকেলের পরে চা বা কফি এড়িয়ে চলতে পারলে ভালো। এর বদলে হালকা হার্বাল চা বা লেবু পানি পান করলে হজমে সুবিধা হয়।
এসএ/সিলেট