বিমানবন্দর থেকে শহর পর্যন্ত সৌন্দর্য...
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শহর পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে সৌন্দর্য আরও বাড়ানো হবে। সেজন্য লাগানো হবে গাছ। এমন চিন্তাভাবনা করছেন সিলেটের...
ছবি সংগৃহিত
সিলেটের জেলা প্রশাসক শের মাহবুব মুরাদের পর কোম্পানীগঞ্জের উপজেলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিজুন্নাহারকেও বদলি করা হয়েছে। সাদাপাথরে ব্যাপক লুটপাটে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন এই ইউএনও। লুট ঠেকাতে ব্যর্থতা ও উদাসীনতার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজাউন নবী সাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে আজিজুন্নাহারকে কোম্পানীগঞ্জ থেকে সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় বদলি করা হয়। অপরদিকে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার বর্তমান ইউএনও মো. শফিকুল ইসলামকে কোম্পানীগঞ্জে পদায়ন করা হয়েছে।
আজিজুন্নাহার চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি কোম্পানীগঞ্জের ইউএনও হিসাবে যোগদান করেন। এরপর সাদাপাথর ও ভোলাগঞ্জে ব্যাপক লুটপাট হয়। এনিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে দেশজুড়ে সমালোচনা হয়। সমালোচনার মুখে ১২ আগস্ট জেলা প্রশাসক শের মাহবুব মুরাদ ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন। কমিটিতে ইউএনও আজিজুন্নাহারকে সদস্য রাখা হয়। যার বিরুদ্ধে লুটপাট ঠেকাতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাকে কমিটিতে রাখায় এই কমিটি নিয়েই প্রশ্ন ওঠে।
জানা যায়, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকেই ভয়াবহ লুটপাটের শিকার হয়েছে সিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর এবং এর পাশের ১০ একরের রেলওয়ে বাঙ্কার। স্থানীয় প্রশাসনের নাকের ডগায় শুরুর দিকে রাতে লুট হলেও সম্প্রতি দিনে-রাতে সব সময়ই হয়েছে। ফলে একেবারে পাথর শূন্য হয়ে পড়েছে সাদাপাথর পর্যটন এলাকা। আর খানাখন্দে পরিণত হয় রেলওয়ে বাঙ্কার।
স্থানীয়দের মতে, এই দুই স্থান থেকে কমপক্ষে দেড় কোটি ঘনফুট পাথর লুট হয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য ২০০ কোটি টাকার বেশি।
এসএ/সিলেট