আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে দেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়: কয়েস লোদী

post-title

ছবি সংগৃহিত

মহানগর বিএনপির সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন প্যানেল মেয়র (১ম) রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেছেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল।

মত প্রকাশের স্বাধীনতাসহ সব ধরনের নাগরিক স্বাধীনতাকে হরণ করা হয়েছিল। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নানা কালাকানুন দ্বারা ছিল শৃঙ্খলে বন্দি।

তিনি আরো বলেন, এদেশের গণতন্ত্রের প্রতীক বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে বন্দি করে রাখা হয়েছিলো আওয়ামী লীগ। গোটা দেশটাই ছিল বাকরুদ্ধ, ভীতি ও শঙ্কার মধ্যে আবদ্ধ।

ফ্যাসিবাদী সরকারের অগণতান্ত্রিক ও অসহিষ্ণু আচরণের প্রতিবাদ করলেই লেলিয়ে দেওয়া হতো পেটোয়া বাহিনীকে। মানবতাকে উচ্ছেদ করে আওয়ামী সরকারের পোষ্য সন্ত্রাসীরা বিচারহীনতার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করে বলেই নারী শিশুসহ সাধারণ মানুষের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছিলো। গণতান্ত্রীক সরকার ব্যবস্থার মধ্যে দিয়ে দেশে ইনশাল্লাহ সুশাসন প্রতিষ্ঠা হবে।

তিনি বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) তেলিহাটি চা বাগানের হিলুয়াছড়া ইয়ং সোসাইটি স্পোর্টিং ক্লাব ও জাতীয়তাবাদী পরিবার উদ্যোগে ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী।

হিলুয়াছড়া চা বাগানের পূজা কমিটির সভাপতি দিলীপ রঞ্জন সভাপতিত্বে ও হিলুয়াছড়া ইয়াং সোসাইটি স্পোটিং ক্লাবের সভাপতি মো. জুনায়েদ সিদ্দিক জনির পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন সহ-অর্থ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, মহানগর যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক সজিবুর রহমান রুবেল, মহানগর যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক নুর মোহাম্মদ খান তাইফুর, জেলা যুবদলের সহ- কোষাধ্যক্ষ তানজিম লিটন, যুবদল নেতা মাসুম আহমেদ, কোতোয়ালি থানা শ্রমিক দলের যুগ্ম আহবায়ক হারুন, সদর যুবদল নেতা লিটন আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের মানবধিকার বিষয় সম্পাদক নাসির আহমেদ, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি ছাত্রদলের সিনিয়র সত সভাপতি জাকারিয়া আহমেদ, যুবদল নেতা সজিব আহমদ, এলাকার মুরুব্বী মো হান্নান মিয়া, মো. মোস্তফা বিশ্বাস, মোহাম্মদ কানাইয়া মিয়া, মোহাম্মদ চুন্নু মিয়া, মোঃ ফারুক মিয়া মোহাম্মদ আজাদ মিয়া মোহাম্মদ বাবুল মিয়া, কুর্মী চা বাগানের সম্ভাব্য সভাপতি প্রার্থী রঞ্জিত বাউরী, পূজা কমিটির কেশিয়ার কার্তিক বৈদ্য, দুঃখুগঞ্জ কাজল দেবনাথ, বাবুল মিয়া, মো. হান্নান মিয়া মোহাম্মদ রফিক মিয়া, মো. মোস্তফা বিশ্বাস, মোঃ ফারুক মিয়া, মো. আব্দুস সাত্তার, মো. চুন্নু মিয়া, আব্দুল কাদির, ওমর ফারুক, জালাল মিয়া, মোশারফ আহমদ, গনি আহমদ, রমজান আহমদ, সাব্বির আহমদ, মালেক আহমদ, বলাই, গোয়াল সাজান গোয়ালা, মানিক, নায়েক শিপুল, কুর্মী আলাল, আহমদ সাজু, নায়েক, বারেক মিয়া, কানাই মিয়া প্রমুখ।

এসএ/সিলেট