সিলেটের মাঠে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’...
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের পশ্চিমের গ্যালারির নাম রাখা হলো জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক এটিএম তুরাবের নামে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’।শনিবার...
ছবি সংগৃহীত
গণমাধ্যম সংস্কারে ১১ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে সরকার। এই কমিশনের কার্যপরিধিও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে- গণমাধ্যমকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও বস্তুনিষ্ঠ করতে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাবের লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার অনুশাসন অনুযায়ী ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠন করা হয়েছে।
এই কমিশনের প্রধান হিসেবে রয়েছেন সাংবাদিক কামাল আহমেদ। কমিশনের সদস্যরা হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন, দ্য ফিন্যানসিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ, নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) সচিব আখতার হোসেন খান, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন ওনার্স (অ্যাটকো) প্রতিনিধি, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম আহমেদ, মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক জিমি আমির, দ্য ডেইলি স্টারের বগুড়া জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ডেপুটি এডিটর টিটু দত্ত গুপ্ত ও শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কমিশন অবিলম্বে কার্যক্রম শুরু করবে। সংশ্লিষ্ট সকল মতামত বিবেচনা করে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করবে। কমিশনের কার্যালয় সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হবে। কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত সরকারি পদমর্যাদা, বেতন, সম্মানি ও সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে শর্ত থাকে যে, কমিশন প্রধান বা কোনো সদস্য অবৈতনিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে চাইলে বা সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে না চাইলে তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অনুমোদন করতে পারবেন। প্রজাতন্ত্রের সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর বা সংস্থা কমিশনের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সরবরাহসহ সকল ধরনের সহযোগিতা দেবে, কমিশন প্রয়োজনে উপযুক্ত ব্যক্তিকে কমিশনের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এ কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
এসএ/সিলেট