কেমুসাসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কবিতা পাঠের আসর

সিলেট অঞ্চলের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে কেমুসাস

post-title

ছবি সংগৃহীত

কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন সাহিত্য প্রতিষ্ঠান। মুসলিম সমাজে সাহিত্য চর্চার ব্যাপক প্রচলন ও বৃহত্তর সিলেটের বাংলা ভাষাভাষী কবি-সাহিত্যিকদের সাহিত্য চর্চার প্ল্যাটফরম হিসেবে ১৯৩৬ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। সিলেট অঞ্চলের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের বিকাশ ও নতুন লেখক সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে কেমুসাস।

ঐতিহ্যবাহী সাহিত্য প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের ৮৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ কবিতা পাঠের আসর ও ১২১০তম নিয়মিত সাপ্তাহিক সাহিত্য আসরে আলোচনাকালে বক্তারা এ কথা বলেন।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নগরীর দরগাহ গেইটস্থ কেমুসাসের সাহিত্য আসর কক্ষে সাহিত্য সংসদের কার্যকরী পরিষদ সদস্য ছড়াকার কামরুল আলমের সভাপতিত্বে আসরে আলোচনায় অংশ নেন কেমুসাসের সহসভাপতি অধ্যক্ষ কবি কালাম আজাদ, সহসভাপতি সাংবাদিক আফতাব চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক গল্পকার সেলিম আউয়াল, কার্যকরী পরিষদ সদস্য কবি কামাল তৈয়ব এডভোকেট, সাবেক সাহিত্য সম্পাদক কবি নাজমুল আনসারী, পাঠাগার সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ তাহের, কবি তাবেদার রসুল বকুল, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক কবি মো. আমিনুল ইসলাম ও কবি মাহফুজ জোহা।

ছড়াকার আব্দুস সামাদের সঞ্চালনায় আসরে লেখা পাঠে অংশ নেন ছয়ফুল আলম পারুল, তাসলিমা খানম বীথি, কায়েস মাহমুদ চৌধুরী, আতাউর রহমান বঙ্গী, নুরুজ্জামান দিশারী, কামাল আহমদ, জুবের আহমদ সার্জন, ইমরান চৌধুরী, সিদ্দীক আহমদ, আবু হুরায়রা, শিব্বির আহমদ, মো. আমির হোসেন, আব্দুল আজাদ চৌধুরী প্রমুখ।

গান পরিবেশন করেন বিমান বিহারী বিশ্বাস, নূর মোহাম্মদ চৌধুরী, ফরিদ আহমদ, ওমর ফারুক, কুবাদ বখত চৌধুরী রুবেল, শেখ সারফুদ্দিন, ও বাহাউদ্দিন বাহার। আসরের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন নূর মোহাম্মদ চৌধুরী। আসরে সেরা লেখক মনোনীত হন নুরুজ্জামান দিশারী।



এসএ/সিলেট