জৈন্তাপুরে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা:...
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে পরিচালিত স্টোন ক্রাশার ও বালু ধৌতকরণ মেশিনের বিরুদ্ধে এক বিশেষ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে প্রশাসন।...
বন্যা দুর্গতদের জন্য শুকনা খাবার ও নগদ টাকা হস্তান্তর
ছবি সংগৃহীত
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে সিলেটে টানা বৃষ্টি এবং পাহাড়ি ঢলে পানি বন্দি হওয়া বাসিন্দাদের আশ্রয়ের জন্য সিলেটে ৫টি উপজেলায় মোট ৪৭০টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
সূত্র জানিয়েছে, গোয়াইনঘাট, জকিগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও কোম্পানীগঞ্জ- এই ৫টি উপজেলায় মোট ২১৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এর মধ্যে গোয়াইনঘাটে ৫৬, জৈন্তাপুরে ৪৮, কানাইঘাটে ১৮, কোম্পানীগঞ্জে ৩৫ ও জকিগঞ্জে ৫৮টি।
বুধবার রাত থেকে সিলেটের গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দারা অতিবৃষ্টি এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে পানি বন্দি হয়ে পড়েন। এতে অনেকেই ঘড়-বাড়ি ছেড়ে আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছেন।
এদিকে, সিলেটে বন্যা দুর্গত পাঁচ উপজেলায় বিতরণের জন্য শুকনা খাবার, চাল ও নগদ টাকা উপজেলা প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বন্যা দুর্গতদের জন্য সিলেট জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী সিলেটের পাঁচটি উপজেলার প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার মো. ওমর সানী আকন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সিলেট পাঁচটি উপজেলা গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার বন্যা দুর্গত বাসিন্দাদের জন্য এক হাজার বস্তা শুকনো খাবার, ৭৫ মেট্রিক টন চাল ও নগদ আড়াই লাখ টাকা ত্রাণসামগ্রী হিসেবে উপবরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় এসব উপজেলায় আরও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হবে।
এসএ/সিলেট