নগরী থেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন...
নগরী থেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের পদবীধারী এক নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার নাম অয়ন দাশ। অয়ন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি বলে...
ছবি সংগৃহীত
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপে সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক ও দোয়ারা বাজার; সিলেট জেলার বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার; মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল; হবিগঞ্জ জেলার লাখাই, সদর ও শায়েস্তাগঞ্জে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে।
বুধবার (২৯ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া এ ভোট চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। বুধবার এই ১০ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।
সিলেটের তিন উপজেলায় ভোটযুদ্ধে লড়ছেন ৪৫ জন প্রার্থী। যাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন ভোটের লড়াইয়ে আছেন। এই তিন উপজেলার ৩ লাখ ২৩ হাজার ভোটার ১৪০ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
তিনটি উপজেলার কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায়, ভোটারদের উপস্থিত খুৃবই কম। পুরুষ ভোটারের চেয়ে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি। কোনো কেন্দ্রে এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও শতভোট পড়েনি।
ভোটের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য মাঠে অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। কেন্দ্রে কেন্দ্রে অবস্থায় নিয়েছে পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশ। নির্বাচনী আচরণি বিধি প্রতিপালনের জন্য মাঠে রয়েছে ইউনিয়ন প্রতি একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
উপজেলার সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি কেন্দ্রে চারজন করে পুলিশ সদস্য স্ট্যান্ডবাই রয়েছেন। সেই সঙ্গে আছেন ১৩ জন করে আনসার সদস্য। প্রতি তিনটি ইউনিয়নে ছয়জনের করে ১৫টি স্ট্রাইকিং ফোর্স দায়িত্ব পালন করছে। তিনটি করে কেন্দ্রে মোবাইল টিম টহলও দিচ্ছে।
এর বাইরেও সাদা পোশাকে পুলিশ, বিজিবি রয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার রোধে পুলিশের সাইবার টিমও তৎপর রয়েছে। এরপরও কেউ নির্বাচন ব্যবস্থা ব্যাহত করতে চাইলে কঠোর হস্তে দমন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এসএ/সিলেট