গার্ড অব অনার শেষে সবুজবাগের...
রাষ্ট্রীয় সম্মানে সিক্ত হয়ে চিরবিদায় নিলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী সুজেয় শ্যাম। শুক্রবার সকাল সোয়া ১১টার দিকে সুজেয় শ্যামের মরদেহ নিয়ে আসা হয়...
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ মে) বিকেল সাড়ে ৫টায় সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের সভাকক্ষে আবৃত্তি সংগঠন মুক্তাক্ষর এর উদ্যোগে এ আলোচনা সভা আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
ড. শহিদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও মুক্তাক্ষরের প্রান্ত দাস এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন শাবিপ্রবির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স ডিপার্টমেন্টের প্রফেসর ড. মো. সালাতুল ইসলাম মজুমদার।
প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি বলেন, আমদের সাহিত্য সংস্কৃতির ইতিহাসে কাজী নজরুল ইসলাম নতুনের বার্তাবাহী এক বিপ্লবী চেতনার নাম। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন বহুমাত্রিক লেখক।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শেখ তোফায়েল আহমেদ সেপুল, সম্মিলিত নাট্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি নজরুল প্রশিক্ষক বিটিভি শিল্পী প্রদীপ মোহন্ত, কবি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুক্তাক্ষরের পরিচালক আবৃত্তি প্রশিক্ষক বিমল কর।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক নন্দ কিশোর রায়, কবি অমিতা বর্ধন, কবি সন্তু চৌধুরী, ছড়াকার সংগঠক ধ্রুব গৌতম। আবৃত্তি করেন সুনামগঞ্জ থেকে আসা মিজানুর রহমান মিজান, ছাতক থেকে আসা ত্রিদিব মল্লিক। একক আবৃত্তি করেন স্নেহা,সৃষ্টি, স্রেষ্ঠ, নির্ঝর ও রাখি রায়। মুক্তাক্ষরের শিক্ষার্থীরা পিউ, পূজা, নিনো, আদিত্য, ত্রিদেব রাফিজা।
অনুষ্ঠানে ২০২৪ সালে মুক্তাক্ষরের শিক্ষার্থী এসএসসি জিপিএ ফাইভ পেয়ে উত্তীর্ণ করার দীপায়ন রায় প্রীতমকে অভিনন্দন স্মারক প্রদান করা হয়। উপস্থিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা শেষে ক, খ ও গ বিভাগের বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। প্রীতমের মা হযরত শাহজালাল (র) ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপিকা কবিতা দাস ছেলের কৃতিত্ব নিয়ে বক্তব্য রাখেন। সব শেষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মদানের কেক কেটে উপস্থিত সকলকে মিষ্টিমুখ করানো হয়।
এসএ/সিলেট