স্বাধীনতার মহানায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া: ইমদাদ চৌধুরী

post-title

ছবি সংগৃহীত

মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার মহানায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিউয়ার রহমান। তিনি ছিলেন রণাঙ্গনের বীর যোদ্ধা, সম্মুখযুদ্ধে এগিয়ে যাওয়া সাহসী নেতা।

জেড ফোর্সের অধিনায়ক হিসেবে মেজর জিয়া একাধিক কৌশলগত যুদ্ধ পরিচালনা করেন। যুদ্ধে তাঁর সাহসিকতা এবং দূরদর্শী নেতৃত্ব শত্রুর মনোবলে আঘাত হানে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবলকে চাঙ্গা করে। এসব যুদ্ধ কেবল মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় নিশ্চিত করেনি বরং আত্মত্যাগ এবং দেশপ্রেমের অনন্য উদাহরণ তৈরি করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া।’

তিনি আরো বলেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছিলেন। তাঁর ঘোষণার মাধ্যমেই দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের মহানায়ক।’

তিনি শুক্রবার বিকেলে মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকীতে দক্ষিণ সুরমা চন্ডিপুল এলাকায় অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

ডা. এনামুল হকের সভাপতিত্বে ও সাহিদুল ইসলাম বাচ্চুর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আফজল উদ্দিন. আব্দুর রহিম মল্লিক, মোতাহির আলী মাখন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুর্শেদ আহমদ মুকুল, মাহবুবুল হক চৌধুরী, আখতার রশিদ চৌধুরী, আবুল কালাম, ডা. এম এ হক বাবুল, নাজিম উদ্দিন, কামাল হাসান জুয়েল, ইকবাল কামাল, মফিজুর রহমান জুবেদ, রেজাউর রহমান রুজন, হাবিবুর রহমান মাছুম, শহিদুর রহমান শহিদ, বখতিয়ার আহমদ ইমরান, আওলাদ হোসেন, সৈয়দ রহিম আলী রাসু, মকবুল হোসেন, মবসুদ আহমদ, নুরুল ইসলাম নুরু, আনোয়ার মিয়া, রফিক মিয়া, নুরুল ইসলাম রুহেল, মিন্টু আহমদ, ইসমাইল আহমদ, শামীম আহমদ, পারভেজ আহমদ, ইমরান আহমদ প্রমুখ।

এসএ/সিলেট